মোঃ সাইদুল ইসলাম অত্যন্ত মেধাবী এবং পরিশ্রমী একজন ব্যক্তি। তিনি একজন গর্বিত উদ্যোক্তা। তিনি ১৬ বছর বয়সে কাজ শুরু করেছিলেন। তখন তার বয়সের সমবয়সী বন্ধুরা খেলাধুলা এবং অনলাইন গেমস, ফেসবুক ইত্যাদি নিয়ে মেতে ছিল। তিনি তার সম্ভাবনার সর্বাধিক ব্যবহার করছেন এবং দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে তিনি আজ হয়ে উঠছেন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা সংগীত শিল্পী। উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য তিনি তার অবসর সময় অহেতুক কাজে উৎসর্গ না করে, তার প্রিয় সংগীত এর উপর সময় দিয়ে আজ তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় সুপরিচিত ব্র্যান্ড এবং উদ্যোক্তা হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন।
মোঃ সাদুল ইসলাম তরুণ প্রভাবশালী ব্যাক্তি এখন অনেক আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড এবং ক্লায়েন্টদের পরিচালনা করছেন। তিনি প্রমাণ করেছেন যে, শুধুমাত্র স্মার্ট কাজ এবং সততা যা একজন মানুষকে সফল করে তুলতে পারে। এখন তিনি একজন দক্ষ উদ্যোক্তা, একজন অসাধারণ শিল্পী এবং একজন প্রভাবশালী হিসেবে কাজ করছেন।
মোঃ সাইদুল ইসলাম সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার ডুবডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্ম ০৮ জুন ২০০২ সালে। পিতার নাম মোঃ জানে আলম এবং মাতার নাম সাবিনা খাতুন। তিনি ২০২০ সালে সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তার সংগীতগুলি ইতিমধ্যেই অনলাইন সঙ্গীত প্ল্যাটফর্মে যেমন স্পটিফাই, অ্যাপল মিউজিক, আই টিউনস, ডিজার, টিকটক, জিওসাভন এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যাচ্ছে।
তার সাফল্য কিভাবে হয়েছে জানতে চাইলে মোঃ সাইদুল ইসলাম বলেন, “একজন মানুষকে তার অবসর সময়ের অনলাইনের আসক্তি ত্যাগ করতে হবে এবং পরবর্তীতে সক্ষম হতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। যারা অনলাইনে সময় নস্ট করেন তাদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, এখন আপনারা ৫ বছর সময় দিন এবং যতটা সম্ভব শিখুন কারণ আমি বিশ্বাস করি এটিই সেই সময় যা আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রচুর সাহায্য করবে। তিনি আরও বলেছিলেন, "মানুষ তার স্বপ্নের মতোই বড়, যদি কেউ চায় যে সে সফলভাবে কিছু করবে তবে তাকে তা স্মার্ট এবং সৎভাবে করতে হবে। তাই যদি আপনি দুর্দান্ত কিছু চান, আপনাকে এটির জন্য মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ তিনি বলেছিলেন যে, "আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না, এটি সঠিক কাজে ব্যবহার করুন এবং এটি আপনাকে সফল করবে।"